বাইরে গেলে কোন ধরনের মাস্ক পড়বেন

শুরুর দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জানিয়েছিল অসুস্থ বা কোন রোগে সংক্রমিত না হলে রোগীর চিকিৎসা সঙ্গে সংযুক্ত হলে মাফ করার প্রয়োজন নেই। তবে মহামারী করনা ভাইরাসের আক্রমণের পর বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে নতুন নির্দেশিকা দিয়েছে সিডিসি (সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন)।এক্ষেত্রে বলা হয়েছে বাড়ি থেকে বের হলে মাস্ক পরতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের মাস্ক রয়েছে।
এন-৯৫ রেসপিরেটর মাস্কঃ এই মস্ক মূলত হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মীদের জন্য বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত চিকিৎসা যারা করছেন তাদের জন্য।এটি ঠিকভাবে পড়লে মুখের উপর শক্ত করে চেপে বসে থাকে। এত বাতাসে ভাসমান ০.৩ মাইক্রোন সাইজের ক্ষুদ্র থেকে অতি ক্ষুদ্র কণা পর্যন্ত ৯৭% ফিল্টার হয়ে যায়।
সার্জিকাল/ মেডিকেল মাস্কঃ এটি অন্য মাস্ক এর তুলনায় একটু আলাদা। এটি মূলত পরার পর আলগা হয়ে থাকে। এন-৯৫ মাস্ক এর মত ছোট কনা আটকাতে পারে না। কবে ৫মাইক্রোন পর্যন্ত কোন কনা আটকে দিতে সক্ষম এই মাস্কটি। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মধ্যে সংযুক্ত ব্যক্তিগণ সবচেয়ে বেশি এই মাস্কটি ব্যবহার করে থাকেন।
কাপড়ের মাস্কঃ এই মাস্কটি একদম সাধারন পর্যায় ব্যবহারের জন্য। এটি সকলেই পড়তে পারবেন। প্রয়োজনে এটি আপনি আপনার বাড়িতেও ব্যবহার করতে পারেন। সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে চলতে এই কাপড়ের মাস্কও আপনাকে অনেকটা সুরক্ষা দেবে। ১০ মাইক্রোনের চেয়ে বেশি সাইজের কোন কনা আটকিয়ে দিতে পারে।